শিরোনাম

15/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

ভোলায় লকডাউনে চেকপোস্টের নামে ট্রাফিক পুলিশের এ কেমন আচরন ?

ভোলায় লকডাউনে চেকপোস্টের নামে ট্রাফিক পুলিশের একেমন আচরন ?


ঈদ পরবর্তী কঠোর ১৪দিনের লকডাউনের দ্বিতীয়দিনে ভোলায় কেটেছে ঢিলেঢালা ভাবে। রাস্তায় রিক্সা চলাচলে বাঁধা দেয়া,যাত্রীদের নামিয়ে হেনস্তা করতে দেখা গেলেও যাত্রীবাহি বাস ঠিকই পুলিশের সামনে দিয়ে গেলেও তারা কিছুই বলেনি। এসব ঘটনায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সাধারন মানুষ।

আজ শুক্রবার সকাল থেকে বৃস্টি থাকায় সাধারন মানুষ বাজার করতে বের হয়ে পড়েছে চরম বিপাকে। সরকার রিক্সা চলাচল করার অনুমতি দিলেও ভোলার ট্রাফিক পুলিশ তা মানতে নারাজ। তারা রিক্সা থেকে যাত্রীদের নামিয়ে দিচ্ছে। অথচ ইঞ্জিনচালিত বিভিন্ন ধরনের গাড়ী তাদের সামনে দিয়ে গেলেও তারা বিষয়টি এরিয়ে যাচ্ছেন। শহরের কালীনাথ রায়ের বাজার এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ চেতপোস্ট বসায়। এসময় এটিএসআই মোঃ মোখলেসুর রহমান পলাশসহ অন্যরা মিলে নামাজ পড়ে যাওয়া মুসল্লী কিংবা শহর থেকে বাসামুখী সকলকেই রিক্সা থেকে নামিয়ে রিক্সা ঘুরিয়ে দিতে দেখা যায়। এসময় সাধারন মানুষের সাথে খারাপ আচরন করতে দিধাবোধ করছে না। অথচ তার অপরপাশে রক্সিা চাল্লেও তিনি এবং তার সংগীয়রা কিছুই বরছনে না। পিকআপ,নছিমন, ক্যাকড়া ট্রলি এমনকি যাত্রীবাহি ৩টি বাস যাত্রী নিয়ে চলে গেলেও তারা কিছু বলেনি।

এবিষয় এটিএসআই মোঃ মোখলেসুর রহমান পলাশ এর কাছে রিক্সা থেকে যাত্রী নামিয়ে দেয়ার বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন,পুলিশ সুপার স্যারের নির্দেশ এগুলো চলতে পারবে না। তা হলে বাস ও অন্যান্য ইঞ্জিনচালিত চলাচলের বিষয় জানতে চাইলে তিনি উত্তর না দিয়ে এনিয়ে যান।

সাধারন মানুষ ও বৃদ্ধদেরকে রিক্সা থেকে নামিয়ে পায় হেটে যেতে বলায় তারা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা বলেন,রিক্সা চলাল কথা থাকলেও এরা আবার বাঁধা দিচ্ছে এবং রিক্সা থেকে নামিয়ে দিচ্ছে,এসব কেমন আচরন। বন্ধ করলে একেবারেই বন্ধ করবে। হয়রানী করবে কেন।

এরদিকে এসব বিষয় ভোলায় পুলিশ ট্রাফিক ইন্সপেক্টর এবং পুলিশ সুপারের মুঠোফোনে একাধিক বার ফোন দিলেও রিসিফ না করায় তাদের বক্তব্য দেয়া সম্ভব হয়নি।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ